Madaripur Barta
ঢাকাবুধবার , ১২ জানুয়ারি ২০২২
  1. অপরাধ ও দুর্নীতি
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আর্ন্তজাতিক
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. খেলাধুলা
  7. জবস্
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. ধর্ম
  11. পড়াশোনা
  12. প্রবাসের খবর
  13. ফিচার
  14. বিনোদন
  15. ভিডিও
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জোর করে স্টাম্পে বৃদ্ধার টিপসই নেয়া ও মামলা করলে হত্যার হুমকির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

madaripurbarta
জানুয়ারি ১২, ২০২২ ৪:১৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

স্টাফ রিপোটার:
মাদারীপুর সদর উপজেলার দুধখালি ইউনিনের চেয়ারম্যান ফারুক খানের বিরুদ্ধে জোর করে স্টাম্পে বৃদ্ধার টিপসই নেয়া ও মামলা করলে হত্যার হুমকির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন । বুধবার (১২ জানুয়ারি) বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ভুক্তভোগী বৃদ্ধা। আতঙ্কে কয়েকদিন যাবৎ নিজ বাড়িতে যেতে পারছে না বৃদ্ধা। প্রশাসনের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও যথাযথ বিচার আশা করছেন ভুক্তভোগী বৃদ্ধা ও তার পরিবার।

ভুুক্তভোগী ফেরদৌসী বেগম সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানান, গত মঙ্গলবার (০৪ জানুয়ারী) দুপুরে মধ্য হাউসদী গ্রামের কয়েকটি যুবক ছেলে চরমুগরিয়ার আমার ছেলের ভাড়া বাসায় আসিয়া বলে চেয়ারম্যান ফারুক খান আমাদের সাথে আপনাকে যেতে বলেছেন। আমি তাদের কথামতো যেতে না চাইলে তারা আমাকে জোর পূর্বক ইজিবাইকে উঠাইয়া নিয়ে যায়। পরে আমাকে চেয়ারম্যানের বসত ঘরের মধ্যে (মধ্য হাউসদী) বন্দি করে রাখে। ফারুক খান বাড়িতে আসলে, মধ্য হাউসদী গ্রামের চান্দু খাঁনের ছেলে সাখা খাঁন (৪৫), ইদ্রিস মোল্লার ছেলে সুয়েল মোল্লা (৪৬), সিরাজ খাঁনের ছেলে মহিউদ্দিন খাঁন (৩০), বাদশা আকনের ছেলে রানা আকন (৩২) কে বলে স্টাম্প এনে আমার টিপসই নিতে। টিপসই দিতে রাজি না হলে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে চর-থাপ্পার এবং কিল ঘুষি মারে। তাদের হাত থেক মুক্ত হতে অনেক কান্নাকাটি ও তাদের হাতে-পায়ে ধরি। আমার কথা না শুনে জোরপূর্বক আমার হাতের টিপসই নেয় চেয়াম্যান ফারুক খান ও তার লোকজন। এ ঘটনায় আমি মাদারীপুর সদর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করি।

ফেরদৌসী বেগম আরও বলেন, চেয়াম্যান ফারুক খানের লোকজন আমাকে তুলে নিয়ে মারধোর করে চোখ বেধে স্টাম্পে ৬টি টিপসই নেয়। আমি এর বিচার চাই। আর ওই স্টাম্প দিয়ে যেন আমার কোন ক্ষতি করতে না পারে প্রশাসনের সহযোগীতা চাই।

এ বিষয়ে অভিয্ক্তু চেয়ারম্যান ফারুক খান বলেন, বিদেশে যাওয়ার জন্য কিছু লোকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের টাকা ফেরৎ না দেয়ায় তারা আমার কাছে অভিযোগ করে। এ বিষয়ে অভিযোগকারীর কাছে আসল ঘটনা জানতে চাওয়া হয়। ওই বৃদ্ধাকে তুলে আনার ঘটনা অস্বীকার করে বলেন, একাধিক মামলা আসামী সে সব অভিযোগ থেকে বাচতে তারা বিভিন্ন ফন্দি করছে।

এ বিষয়ে সদর থানার ওসি কামরুল ইসলাম মিঞা বলেন, এমন অভিযোগের বিষয়টি এখন মনে পড়ছে না। তবে অভিযোগ করে থাকলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।